বগুড়া ঃ বগুড়ায় র্গভবতী স্ত্রীকে পটিয়িে হত্যার অপরাধে স্বামী বাপ্পী ময়িাকে ফাঁসরি দণ্ডাদশে দয়িছেনে নারী ও শশিু নর্যিাতন দমন ট্রাইবুনাল। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা জরমিানা করা হয়। বুধবার (২৫নভম্বের) দুপুরে মামলার র্দীঘ শুনানি শষেে বগুড়ার নারী ও শশিু নর্যিাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বচিারক এস এম ছাইফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করনে।
পাশাপাশি মামলার অন্য আসামদিরে মুক্তি দয়ে আদালত। বাপ্পী ময়িা বগুড়া সদর উপজলোর হটলিাপুর গ্রামরে আব্দুস সামাদরে ছলে।ে মামলাটি পরচিালনায় রাষ্ট্রপক্ষে ছলিনে অ্যাডভোকটে আব্দুল বারী এবং আসামপিক্ষে ছলিনে অ্যাডভোকটে আব্দুল বাছদে।
রাষ্ট্রপক্ষরে আইনজীবী ডভোকটে আব্দুল বারী জানান, ১৯৯৯ সালে বগুড়া সদর উপজলোর জয়পুরপাড়া এলাকায় বয়িে করনে বাপ্পী ময়িা। ২০০০ সালরে ১৪ জুন রাতে ববিাদরে এক র্পযায়ে বাপ্পী সাত মাসরে র্গভবতী স্ত্রীকে লাঠি ও লোহার রড দয়িে আঘাত করলে তার মৃত্যু হয়। পরে ওই নারীর মরদহে বাড়রি পাশে একটি ডোবায় ফলেে দওেয়া হয়।
একই বছর ১৬ জুন নহিত নারীর বাবা বাদী হয়ে বগুড়া সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়রে করনে। মামলায় স্বামী বাপ্পী ময়িা, বাপ্পীর ভাই পাপ্পু ও টুটুল, টুটুলরে স্ত্রী রানী বগেম এবং বাপ্পীর মা আরফো বগেমকে আসামি করা হয়।