শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফরিদগঞ্জে বাজার মনিটর করেছে বিশেষ টাস্কফোর্স ৮নং পাইকপাড়া (দ:) ইউনিয়নে বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদের আহবায়ক কমিটি গঠন রুপসা দক্ষিণ ইউনিয়নের ৪ ও ৫ নং ওয়ার্ডের বিএনপি’র কর্মী সম্মেলন ফরিদগঞ্জ পাইকপাড়া (দঃ) ইউনিয়ন যুবদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন ফরিদগঞ্জে মাদক বিক্রি ও সেবনে বাধা দেওয়ায় কুপিয়ে আহত ফরিদগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা হাসান রাজা পাটওয়ারীর দাফন সম্পন্ন বয়স বাড়িয়ে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বয়স কমিয়ে রাজউকে চাকরি ঝুলে আছে খেলাপি ঋণের ২০ হাজার মামলা গণপিটুনিতে নিহত চেয়ারম্যান সেলিম খানের সেই অস্ত্র উদ্ধার রামদাসেরবাগ তা’লীমুল কোরআন নূরানী মাদ্রাসার পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও পুরস্কার বিতরণ

চলনবিলাঞ্চলে নৌকায় বিনোদনের নামে চলছে অশ্লীলতা

Reporter Name / ১৮ Time View
Update : রবিবার, ২ আগস্ট, ২০১৫

চাটমোহর সাংবাদদাতা, পাবনা : পাবনার ভাঙ্গুড়াসহ চলনবিলাঞ্চলে পিকনিক আর বিনোদনের নামে অশ্লীলতা আর জমজমাট জুয়া চলছে। নৌকার মধ্যে এক শ্রেণির লোক নর্তকীদের উলঙ্গ নাচ ও বিশেষ মনোরঞ্জনে মত্ত হচ্ছে। জুয়া খেলা ও নৌকায় পতিতাবৃত্তি চালিয়ে ঊঠতি যুবকদের বিপথগামী করছে জুয়া ও নারী ব্যবসায়ীরা। তারা প্রভাবশালী ব্যক্তি ও থানা পুলিশ ম্যানেজ করেই এসব করে যাচ্ছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। এলাকায় এ সকল নৌকাকে ‘প্রমোদ তরী’ বলা হয়। পুলিশের কাছে এলাকাবাসী এসব বন্ধে বারবার দাবি জানালেও পুলিশ কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। পুলিশ বলেছেন, অবশ্যই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রতিদিনই চাটমোহরের ছাইকোলা, মির্জাপুর, বওসা, নুরনগর ঘাট, ভাঙ্গুড়ার অষ্টমনিষা, রূপসী ঘাট, মেন্দা, ভাঙ্গুড়া এবং ফরিদপুরের বিভিন্ন ঘাট হতে পিকনিক অথবা বিনোদন ভ্রমণের নামে নৌকা ভাড়া করা হয়। এ সকল নৌকায় ৩/৪ জন করে নর্তকী ও দেহপ্রসারণী সরবরাহ করে থাকে চাটমোহর ও ভাঙ্গুড়ার চিহ্নিত কিছু জুয়ারু ও দালাল। দিনভর ভাড়া করা এ সকল নৌকায় মাইক কিংবা সাউন্ড বক্স লাগানো হয়। দিনভর এ সকল নৌকায় উঠতি বয়সী যুবক কিংবা মাঝ বয়সীরা নারীদের নিয়ে বেহায়াপনা করে থাকে। জুয়ার দল অবাধে জুয়া খেলে থাকে।

চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া, ফরিদপুর, গুরুদাসপুর ও তাড়াশ থানা পুলিশ বিষয়টি জেনেও কোনো ব্যবস্থা নেন না বলে অভিযোগ। বড়াল ও গুমানী নদী ছাড়াও বিশাল বিলে চলে এই প্রমোদ তরী। প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে চলে এই বানিজ্য। এলাকাবাসীর অভিযোগ থানা পুলিশের সাথে রয়েছে অলিখিত চুক্তি। ফলে পাবনার পুলিশ সুপারসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকেই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category